বাংলাদেশে ডলার বাই সেল নিয়ে অনেক সময় অনেক সমস্যায় পড়তে হয় ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং ওয়ার্কারদের। ব্যাংকে ও অনেক সময় অনভিপ্রেত প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হতে হয়। হিসাবে ব্যাংকে ইন্টারন্যাশনাল সুইফট ট্রানজেকশন বা যে কোন ট্রানজেকশন হইলে নিয়ম হইতাছে আপনি আপনার ব্যাংকের সফটওয়্যার থেকে ডাটা কালেকশন করে দেখে নিবেন বা দ্বায়িত্বপ্রাপাত ব্যাংক অফিসার ব্যাংকের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দেখে নিবে যে কোথা থেকে কোন প্রতিষ্টান থেকে একজন ফ্রি ল্যান্সার ডলার টা রিসিভ করেছে বা কি মাধ্যামে ফ্রিল্যান্সারদের উপার্জন তাদের একাউন্টে এড হইতাছে। যদি ব্যাংকের অফিসারদের কোন দ্বিমত থাকে বা ক্লিয়ার আইডিয়া না থাকে তাহলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বা বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বায়িত্ব সমস্ত ব্যাংক অফিসারদের কে রেমিটেন্স বা সুইফট বা ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং রিলেটেড পেমেন্ট গেটওয়ে সম্পর্কে ট্রেনিং দেয়া যাতে করে ব্যাংক অফিসার গন বুঝতে পারেন কোথা থেকে কি হইতাছে? জানার আগ্রহ থাকে সবারই কিন্তু ইন্টারনেটে অনেক ফ্রি ল্যান্সারদেরকে অনেক ধরনের প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হতে হয়ে- তখন সে অন্য মাধ্যম গ্রহন করে যেটা হইতাছে আমাদের ফ্রি ল্যান্সারদে িনিজস্ব পেমেন্ট সেন্ড এবং রিসিভ করা। কিন্তু এই ক্ষেত্রে অনেক ধরনের চিটার বাটপারদের সম্মুক্ষীন হয়ে অনেকেই পেমেন্ট লস করে। আমরা পরিচিত ফ্রি ল্যান্সার রা আমাদের কাজের সুবিধার্থে একজন আরেকজন কে ডলার সেন্ড এবং রিসিভ করি। বাংলাদেশে প্রত্যেক ইউজারের নিজস্ব কোন আই পি না থাকার কারনে আই পি বেসড কোন সফটওয়্যার এখানে কাজ করে না ফলে আপনি কখনোই জানতে পারবেন না আমরা কিভাবে কোথায় কখন কার সাথে ডলার লেনাদেনা করতাছি। ডাইনামিক আই পি সিষ্টেম আই এস পি থেকে দেবার কারনে একজন ইউজার কখন কোন আই পি ব্যবহার করতাছি বা কখন কোন খানে কি করতাছে সেটা স্পেফিকালি আইডেন্টিফাই করাটা কঠিন হয়ে যায়। যাই হোক- পারস্পরিক ডলার লেনাদেনা করার জন্য আমাদেরকে মাষ্ট বি চেনা পরিচিত হতে হয়। এখানে আবার ডলার কেনা বেচার একটা আইডিয়া ও আছে। আপনার যদি খুব ভালো আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি নিজেই পেমেন্ট গেটওয়ে মেক করে আপনি সারা বাংলাদেশে অটোমেটিক ডলার কেনা বেচা বা লেনা দেনা করতে পারবেন। আমাদের দেশের একটা নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে দরকার ছিলো অনেকদিনের। আজো সেটা তৈরী হয় নাই। ২০১১ বা ২০১৩ পর্যন্ত আমরা ল্যাপটপ নিয়ে ঘোরাঘুরি করে বাংলালায়ন, কিউবি বা ওলো বা গ্রামীন, রবি, এয়ারটেল এবং বাংলালিংক মডেম ব্যবহার করে বা অফিস আদালতের ওয়াই ফাই ব্যবহার করে বা বিশার বিশাল শপিং মল গুলোতে ফাকা প্লেসে বসে পারস্পরিক ডলার লেনা দেনা করতাম। সামনা সামনি বসে।
সেই ভাবে ডলার লেনা দেনা করার কারনে একটা সফটওয়্যার বা ওয়েব বেসড সফটওয়্যার এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতেছিলাম। পেমেন্টবিডি বা পেপালবিডি আমাদের সে অভাবটাকে ঘুচিয়ে দিয়েছে। কখনো ইন্টারনেটে লেনাদেনা করে পেমেন্টবিডি থেকে কোনে ধরা খাই নিই। এ ব্যাপারে নীচে ডিটেইলস আলোচনা করেছি একটা ভিডিওতে। বাংলাদেশে একটা মাত্র কোম্পানী যার নাম ছিলো মেকটাকা -ঢাকা- সেখানে কিছু টাকা ধরা খেয়েছিলাম অনেক আগে - মে বি ২০০৪/২০০৫ সালে। তাও সেটা আহামরি তেমন কোন এমাউন্ট ছিলো না। হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে গেছিলো। আর ইন্টারনেটে ইনভেষ্ট ছাড়া কাজ করতে যেয়ে একবার xclix নামের একটা পিটিসি ওয়েবসাইটে ৩২০ ডলার ধরা খেয়েছিলাম। আরেকবার এডসেন্স এর ২২০ ডলারের একটা পেমেন্ট আটকে গেছিলো। ইন্টারনেটে ঠিক কতো ডলার উপার্জন করেছি তার সঠিক কোন হিসাব কখনোই দিতে পারবো না। একসময় ইন্টারনেটে র ডলার আমরা সারা বাংলাদেশে কন্টিনেন্টাল কুরিয়ারে ও লেনাদেনা করেছি। তারপরে এসছে এস এ পরিবহন। একজন আরেকজনের কাছে ডলার সেল করে দিতাম। তখন এইভাবে লেনাদেনা করতাম। অনলি ওডেস্ক এবং আরো কিছূ ওয়েবসাইটের ডলার আমরা সুইফট ট্রানজেকশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে আনতাম। সম্প্রতি ভারতে এড হইলো ঈর্ষনীয় পেপাল ফ্রিল্যান্সার টাইপ একাউন্ট। আমরা ভেবেছিলাম আমরা পাবো এই ফ্যাসিলিটিজ। একসময় তো বাংলাদেশ ভারতের পূর্ব বাংলা ছিলো। ভারতীয় রা ইচ্ছা করলে আমাদের কে অনলি ফ্রি ল্যান্সারদের জন্য এই ফ্যাসিলিটিজ টা দিতে পারে- ফ্রি ল্যান্সার প্রোফাইল এবং ভিডিও ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে এ ফ্যাসিলিটিজ টা আমরা ব্যবহার করতে পারলে বাংলাদেশ ব্যাংককে আরো রেমিটেন্স দিতে পারতাম।
২০১১ সালে র পর থেকে অনেক সহজ হয়ে যায় সবকিছু। পেপাল বাংলাদেশে আনার আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশে পেপাল একাউন্ট ওপেন করতে পারি। আগে পেপাল টু পেপাল ডলার বাংলাদেশে লেনাদেনা করতে গেলে একাউন্ট ক্লোজ হয়ে যাইতো। কিন্তু ২০১১ সালের পর থেকে আমরা পেপাল থেকে পেপাল লেনাদেনা করতে সক্ষম হই এবং আরো সারা বিশ্বে ধীরৈ ধীরে বাংলাদেশেীদের জন্য অনেক ধরনের সুবিধা ওপেন হয়। যারা বিদেশী বাংলাদেশী - অন্যান্য দেশের নাগরিক তদের জণ্য পেপাল ব্যবহার করা এখন ডাল ভাত।বর্ত মানে সারা বিশ্বে সকল দেশের পেপাল ডোমেইনে মার্চেন্ডাইজ এবং পেপাল বিজনেস সেকশানে এবং আরো কিছূ স্পেশাল সেকশনে বাংরাদেশী হিসাবে একাউন্ট ভেরিফাই করে অনেকেই কাজ করতাছে। বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, এন আই ডি কার্ড নাম্বার, পাসপোর্ট নাম্বার, ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার এবং আরো কিছু ডকুমেন্টস দিয়ে অনেকে অনেকভাবে ব্যবহার করতাছে। পেপালের মাষ্টারকার্ড দিয়ে বাংলাদেশের যে কোন এটিএম থেকে ডলার উইথড্র দেয়া যায় কিন্তু পেপালের ডলার ডাইরেক্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকা ভুক্ত কোন প্রাইভেট ব্যাংকে রেমিটেন্স হিসাবে ঢুকানো এখন আজ পর্যন্ত সম্ভব হইতাছে না। পেপাল থেকে ইউএসএ এবং ইউরোপিয়ান ব্যাংক একাউন্টে এড করে সেখান থেকে বাংলাদেশে প্রাইভেট ব্যাংকে এড করা যায় । যাই হোক সীমাহীন পদ্বতি আছে কিন্তু সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কমুনিকেশন না থাকার কারনে ২০১১ সালের দিকে আমরা পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি কোম্পানীর খোজ পাই। সেই থেকে তারা একটা বিশ্বস্ত নাম। এখনো পেপাল সহ যে কোন ডলার লেনাদেনা করার জন্য পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি একটা বিশ্বস্ত নাম। তাদের ফিজিক্যাল অফিস আছে বাংলামোটর ঢাকাতে।আপনি ইচ্চা করলে স্বশরীরে যাইয়াও লেনা দেনা করতে পারবেন। এখণ আসেন দেখি কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেন এবং লেনাদেনা করবেন।
পেমেন্ট বিডি তে সাধারনত তিন ধরনের একাউন্ট আছে। পারসোনাল, প্রিমিয়ার এবং বিজনেস। আমি সবসময় বিজনেস একাউন্ট ব্যভহার করে আসতাছি। এত লেনাদেনা একটু দ্রুত করা যায়। তিন ধরনের একাউন্ট তিন ধরনের ফ্যাসিলিটিজ। তারপরে ও ওয়েবসাইটের উপরে তাদের মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে। সেখানে কল করে আপনি তাদের একাউন্ট ফ্যাসিলিটিজ এর ব্যাপারে ডিটেইলস জেনে নিতে পারেন। আমাকে যদি বলতে বলেন তাহলে আমি বিজনেস একাউন্ট রিকমেন্ড করবো যদি আপনি নিয়মিত এবং রেগুলার ডলার লেনাদেনা করেন।
উপরের ছবি তে আপনি দেখতে পারবেন একটা ক্যালকুলেটর। আপনি একাউন্ট ওপেন করার পরে সেই একাউন্ট টাইপ সিলেক্ট করে তারপরে ডলার বাই করবেন কিনা বা সেল করবেন কিনা সেটা সিলেক্ট করলে আপনি ডিটেইলস দেখতে পারবনে। যেমন এখানে আমি দেখিয়েছি যে- ১০০ডলার সেল করবো বিজনেস একাউন্ট চয়েজ করে এবং তার জন্য আমি কতো টাকা পাবো রিটার্ন সেটার স্ক্রিনশট। সেল ডলার টু পেমেন্টবিডি, বিজনেস, পেপাল, ১০০ ডলার = ৭৭৯০ বিডিটি পাবো যদি পেপাল এ ১০০ ডলার সেল করি।
আপনি পেমেন্টবিডির ওয়েবসাইট টোটাল ভিজিট করলে দেখবেন তারা আরো অনেক তালিকা দিছে যেখানে আপনি সারা বিশ্বে যে কোন খানে পেমেন্ট দিয়ে ইন্টারনেট থেকে কিছু কেনা কাটা করতে পারবেন। বই কিনতে চাইলে পারবেন বা কোথাও পেমেন্ট দিতে চাইলে তাও পারবেন।
পেমেন্টবিডি তে আপনি কোন ধরনের একাউন্ট ওপেন করবেন তা সিলেক্ট করার পরে আপনি একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করবেন সাইন আপ করার মাধ্যমে।
সাইন আপ ফর্ম ফিলাপ করার পরে আপনি লগইন করতে পারবেন। লগইন করার পরে আপনাকে ইয়ারলি সাবস্ক্রিপশন ফি দিতে হবে।
সেই জন্য আপনি এড ফান্ড অপশনে যাবেন।
যে কোন একটা পছন্দনীয় মাধ্যমে আপনি আপনার ইয়ারলি সাবস্ক্রিপশন ফি টা পে করবেন।
ফি পে করার পরে নীচে একটা ফাকা বক্স আছে সেটা পেমেন্ট ইনফরমেশন দিয়ে ফিলাপ করবেন।
তারপরে আপনি একটা সাপোর্ট টিকেট তৈরী করবেন।
মাই সাপোর্ট রিকুয়েষ্ট অপশন থেকে সাপোর্ট রিকুয়েস্ট সবকিছু ফিলাপ করবেন। তারপরে আপনার একাউন্ট একটিভ হবার জন্য ওয়েট করবেন।
একাউন্ট একটিভ হবার পরে আপনি ডলার বাই এবং সেল করতে পারবেন। ডলার বাই সেল করার জন্য আপনাকে এড ফান্ড/ডিপোজিট অপশন চয়েজ করতে হবে।
আপনি যদি ডলার কিনতে চান তাহলে আপনাকে লেফট সাইডে টাকার এড অপশনে যাইতে হবে। কোন মাধ্যমে এড করবেন সেটা সিলেক্ট করলে আপনি পরবর্তী ডিটেইলস পাবেন। উপরে পিকচার এ ব্যাংক সেকশন চয়েজ করা আছে। আপনি যদি ব্যাংক সেকশন সিলেক্ট করেন তাহলে নীচে অন্যান্য ব্যাংক ডিটেইলস পাবেন। হিসাব নম্বর এড করে আপনি নীচে ফাকা বক্সে ম্যাসেজ দিবেন যে কোন মাধ্যমে আপনি কতো টাকা এড করেছেন এবং কতো ডলার নিতে চাচ্ছেন। হিসাবে কোন সমস্যা হলে আপনি তাদেরকে কল দিয়ে সল্যুশন করে নিতে পারবেন।
তারপরে সাপোর্ট সেকশন থেকে সাপোর্টে টিকেট মেক করবেন।
আর যদি ডলার সেল করতে চান তাহলে রাইট সাইড থেকে কি ধরনের ডলার সেল করবেন সেটা চয়েজ করবেন তারপরে ডলার একাউন্ট ডিটেইলস কালেকশন করে সেটাতে ডলার সেন্ড করে টোটাল ডিটেইলস নীচে এড করবেন এবং সাপোর্ট টিকেটও তৈরী করে জানাবেন।
আমি সবসময় ডলার সেল করি তাই ডলার সেলের ডিটেইলস টা জানাচ্ছি।
যখন আপনি কোন ডলার এড করবেন তখন সেটা পেন্ডিং সেকশনে দেখাবে। যখন আপনার ডলার টা হ্যাশল ফ্রি ওয়ে তে এলাও করবে পেমেন্ট বিডি এডমিন তখন আপনি সেটা এভেইলেবল ব্যালান্স সেকশনে দেখতে পারবেন। এভেইলেবল সেকশন থেকে আপনি ডলারটা উইথড্র করে আপনার পারসোনাল ব্যাংক একাএন্ট নিয়ে যেতে পারবেন।
লেফট সাইড থেকে উইথড্র অপশনে আসবেন। তারপরে এই রাইট সাইডে আপনি কোন মাধ্যমে ডলার এর পেমেন্ট টা রিসিভ করবেন সেটা সিলেক্ট করবেন। তারপরে ফাকা বক্স এ মেসেজ দিবেন। সাবমিট বাটনে প্রেশ করবেন। এর পরে এই ব্যালান্সটা আপনার লকড এমাউন্টে শো করবে। যেমন এই মূহুর্তে এখানে লকড এমাউন্টে দেখাচ্ছে ১৩২৪৩ টাকা যেটা কিছু দিনের মধ্যে আমার একাউন্টে এড হয়ে যাবে।
এছাড়া আরো কিছূ খুটিনাটি বিষয় আছে যা আপনি একাউন্ট ওপেন করার সাথে সাখে বুঝে যাবেন।
আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনি দেখবেন লেফট সাইড থেকে এফিলিয়েট সেকশন।
এফিলিয়েট ইনকাম এ ক্লিক করার পরে আপনি আপনার এফিলিয়েট লিংক পাবেন। সেটা দিয়ে আপনি যে কাউকে রেফার করে জয়েন করারে ছোট একটা বোনাস আপনার একাউন্টে এড হবে। আপনি চাইলে সমস্ত সোশাল মিডিয়াতেও শেয়ার করতে পারেন।
সাবমিট ডকুমেন্ট সেকশন থেকে আপনার কাছে যে ডকুমেন্ট টা আছে সেটা আপনাকে স্ক্যান করে আপলোড দিতে হবে। তাহলে আপনার একাউন্ট এপ্রুভাল হবে।
মাই এড্রেস সেকশানে আপনি আপনার টোটাল এড্রেস দেখতে পারবনে যেটা আপনি রেজিষ্ট্রেশন করার সময় দিয়েছেন।
ব্যাংক একাউন্ট সেকশনে আপনি আপনার এড করা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখতে পারবেন।
রিক্যুয়েষ্ট টু পে অনলাইন সেকশনে আপনার একাউন্টে এমাউন্ট থাকলে আপনি যে কোন উপায়ে ডলার এখান থেকে আপনার ডলার ইমেইল এড্রেসে বা একাউন্ট নাম্বারে নিতে পারবেন।
ট্রানজেকশন অপশণ থেকে আপনার যাবতীয় লেনাদেনা আপনি দেখতে পারবেন। আমার একাউন্টের নিরাপত্তার স্বার্থে আমি আমার ট্রানজেকশন নাম্বার এবং এমাউন্ট টা হিডেন করে রাখলাম।
তোএই ছিলো সব মিলিয়ে ডিটেইলস যাতে করে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন যে কিভাবে ডলার লেনাদেনা করতে হয়। তারপরেও আপনার যদি কোন সাহায্যের দরকার হয় নির্দ্বিধায় জানাবেন সাধ্যমতো চেষ্টা করবো।
নীচের ইউটিউব ভিডিওতে আপনি আরো ডিটেইলস পাবেন।
যোগাযোগের জণ্য আপনি ওয়েবসাইটের উপরে ডান দিকে খেয়াল করবেন স্কাইপে বা মোবাইল বা ইমেইল এড্রেস এর জন্য।
No comments:
Post a Comment