এই ব্লগে আমার জানা শোনা এবং সাধ্য মতো টিপস এবং ট্রিকস নিয়ে আলোচনা করবো। একদম বেসিক লেভেল থেকে। নিয়মিত ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের গুরুত্বপূর্ন কিছু ধ্যান ধারনা লিখিত ভাবে লেখার এবং দেবার চেষ্টা করবো আমার অভিজ্ঞতা থেকে। আপনার কিছু জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ভালো লাগলে তাও জানাবেন।
একদমই সহজ। যদি আপনাকে কেউ ১০০০ ভিউজ অফার করে লাইফটাইম গ্যারান্টেড - তাহলে আপনি কি নিবেন? আপনার কি মনে হয় ব্যাপারটা অথেন্টিক হবে? এ ধরনের কোন উপায়ে আপনার ভিডিওতে ভিউজ এড হলে কি আপনার কোন সমস্যা হবে? এ সকব কিছু নিয়েই আমার এবারের অফার।
এপিআই- এপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেজ একটা ব্যাপার যা সারা বিশ্বের ডেভেলপারদের জন্যে ওপেন। সোশাল মিডিয়ার অনেক ব্যাপার স্যাপার আছে যা ডেলেলপার রা কন্ট্রোল করে। সেই সেন্স থেকে কেউ যদি এপিআই এর কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করে আপনাকে ভিউজ এড করে দেয় সেটা অথেন্টিকই হবে। আর আপনার যদি নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার সময়ে দেখতে পারবেন ইউটিউব নিজেই আপনাকে বুষ্টিং অফা করতাছে যেখানে আপনি পেমেন্ট মেথড এড করলে সে আপনার জন্য ভিউজ নিয়ে আসবে। বেসিকালি ইউটিউব বা এপিআই একটা এসইও করে যার ফলে সে আপনার ভিডিওকে সারা বিশ্বে শো করে ভিউজ আর্ন করে বা এড করে। তেমনি একটা ফ্রি সোশ্যাল মিডিয়া এক্সচেন্জার প্রোগ্রাম আছে যার মার্ধমে আপনি সারা দিন চর্চা করেওেআপনার ভিডিওতে ভিউজ বাড়াতে পারবেন। একই সাথে যদি ভিডিওতে ভিু্জ বাড়ান তাহলে আপনার কি লাভ? প্রথমে একটা লাভ - সেটা হইতাছে পপুলারিটি। যদি ও এই ধরনের পপুলারিটি আপনার জন্য তেমন কোন কাজ েআসবে না কারন এখঅনে সবাই প্রফেশনাল । যে আপনার জন্য ভিডিও দেখতাছে সেও প্রফেশনার কারন যে ভিডিও দেখতাছে সে ক্রেডিট পয়েন্টের জন্য ভিীডও দেখতাছে আর যে দেখতাছে না - সেখানে বট বা অন্য কোন ধরনের প্রোগ্রাম সেটাকে ভিউজ করে দিতাছে। এখানে একটা ইউটিউব ভিডিও লিংক দিতাছে যেটাতে আপনারা দেখতে পারবেন কিভাবে িএই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে সোশাল মিডিয়া সিগনাল বাড়ানো যায়।
এখানে আরো একটা প্রোগ্রাম আছে যেটা ব্যবহার করে আপনি যে কোন সোশাল মিডিয়াতে আপনার সিগনাল ইনক্রিজ করতে পারবেন।
এখানে একদম সময় নিয়ে একটিভ ভিউজ পাওয়া যায়। অনলি বাংলাদেশ থেকে ভিউজ পাওয়া যায়। চাইলে আপনি বেশী বড়লোক হইলে (ত্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বা অন্য যে কোন মেথডে) ভিউজ কিনেও এড করতে পারবেন এবং এই পদ্ধতিটা লিগ্যাল। এখন এখানে আপনাকে পয়েন্ট থাকা লাগবে এবং তারপরে সেখানে ভিডিও এড করতে হবে এবং তারপরে আপনি ভিডিওতে ভিউজ পাবেন। সাধারনত আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হেব না ভিউজ এর জন্য।
তবে আমি আপনাকে ব্যক্তিগত ভাবে ক্রেডিট কার্ড পদ্ধতি ব্যভহার করতে নিষেধ করি কারন এত করে আপনি রিস্ক এ পড়ে যেতে পারেন বা প্রত্যাশানুযায়ী রেজাল্ট নাও পাইতে পারেন।
তো আপনার হয়তো সময় নাই বা টাইম করে উঠতে পারতাছেণ না বা পয়েন্ট করার মতো কোন লোক নাই। সে ক্ষেত্রে আমি আপনাকে আমাদের ডেলভলাপার প্লাটফর্ম থেকে এপিআই প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে আপনার ইউটিউব ভিডিওতে ১০০০ ভিউজ এড করে দেবো। ১০০% রিয়েল এবং লাইফ টাইম গ্যারান্টেড। এ ব্যাপারে একটা মার্কেটপ্লেসেেআমার একটা সার্ভিস ও আছে।
এ পিকচারে ক্লিক করলেই আপনি একটা মার্কেটপ্লেসে ঢুকে যাবেন।সেখানে আপনি কোন টাকা খরচ করা ছাড়াই ডলার উপার্জন করতে পারবেন আপনি যে কাজ জানেন সে ধরনের সার্ভিস সেল করে। কিভাবে মার্কেটপ্লেসে জয়েন করবেন এবং কিভাবে আপনি নতুন কোন কাজ পাবেন বা কিভাবে আপনি সার্ভিস সেল করবেন সে ব্যাপারে আপনি ডিটেইলস জানতে পারবন নীচের আরো একটা ইউটিউব ভিডিও প্লেলিষ্ট আছে যেখানে আপনি পুরো ভিডিওজ গুলো দেখলে টোটাল মার্কেটপ্লেস সম্বন্ধে আপনার একদম স্বচ্ছ েএকটা ধারনা পাবেন যাতে আপনি বুঝতে পারবেন প্রায় লক্ষ লক্ষ ডলার কিভাবে আপনি উপার্জন করতে পারবনে। কোন টাকা খরচ হবে না রেজিষ্ট্রেশন করতে- সার্ভিস মেক করতে এবং জবের জন্য আবেদন করতে। পেমেন্ট তোলার জন্য আপনি পাবেন পেপাল এবং পাইওনিয়ার বা ওয়েবসাইটের নিজস্ব পেমেন্ট পদ্ধতি যাকে বলা হয় পেল্যুশন বা হাইপারওয়ালেট।
এই মার্কেটপ্লেসে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন আপনি কমপ্লিটলি ফ্রি। রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনি এই ব্যানারে ক্লিক করতে পারেন। ক্লিক করার পরে আপনি একটা ওয়েবসাইটে ঢুকবেন এবং সেখানে জয়েন লেকা পাবেন। জয়েন এ ক্লিক করে আপনি রেজিষ্ট্রেশন করবেন যার ডিটেইলস উপরে ভিডিওতে দেয়া আছে। সেই মোতাবেক আপনি রেজিষ্ট্রেশন করবেন এবং বাকী সব ডিটেইলস ফিলাপ করবেন। এখন আপনার একটা প্রোফাইল তৈরী হলো। আপনি বাই সেল করতে পারবেন। প্রথমে আপনি আপনার সার্ভি স সেল করার চেষ্টা করে যাবেন।
আমরা এই লেখাটা শুরু করেছিলাম ১০০০ ফ্রি ইউটিউব ভিউজ এর ব্যাপারে। আমি আপনাকে যে ১০০০ ভিু্জ এড করে দেবো িসেটা ডেভেলপার প্রোগােম থেকে এবং যদি আপনি আমার দেয়া ব্যানার বা লিংক থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে পাবেন একদম ফ্রি কিন্তু এর মাঝে আপনাকে ছোট একটা কাজ করতে হবে যেটা হইতাছে যোগাযোগ। আবারো বলতাছি আপনার এক টাকাও খরচ হবে না।
এখন আশা করি ব্যাপারটা আপনার কাছে সহজ। আপনি যা যা পাবেন:
১) ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন
২) ফ্রি সার্ভিস মেকিং ফ্যাসিলিটিজ
৩) ফ্রি জব এপ্লাই
৪) ফ্রি সার্ভিস ট্রেডিং
এই মার্কেটপ্লেসে আার উপার্জনের একটা স্ক্রিনশট দেখে নিন।
এখানে আপনার এক টাকাও খরচ হবে না। উপরন্ত আপনি আমার কাছ থেকে ফ্রি স্কাইপে ডিসকাসন পাবেন।আর আপনার যদি স্কাইপে না থাকে তাহলে আপনি অন্যান্য মেথডেও যোগাযোগ করতে পারবেন।
আমার সাথে থাকতে চাইলে আমাকে ফেসবুকে এড করতে পারেন বা আমার পেজ কে ফলো করতে পারেন। এছাড়া আমার ইউটিউব চ্যানেলটাকে সাবস্ক্রাইভ এবং শেযার দিতে পারেন এবং আপনার পেজে বা প্রোফাইলে নিউজ ফিডে শেয়ার করতে পারেন।
সাউন্ডক্লাউড একটা মিউজিক বেজড ওয়েবসাইট। এই লেখা তে আপনি দেখতে পারবেন কিভাব আপনি সাউন্ড ক্লাউড মিউজিক ওয়েবসাইট টা ব্যবহার করবেন? সাউন্ড ক্লাউডে আপনি অনেক অনেক মিউজিক আপলোেড করে রাখতে পারবেন তবে তার জন্য আপনাকে অবশ্যই পেইড ম্মেবারশীপ কিনতে হবে। তবে ফ্রি তে আপনি কিছু মিউজিক তুলে রাখতে পারবেন। তবে আপনি আনলিমিটেড টাইম সাউন্ড ক্লাউড থেকে সারা বিশ্বের অনেক অনেক ভালো আর্টিষ্ট দের গান শুনতে পারবেন ফ্রি তবে তার জন্য আপনাকে কোন টাকা বা ডলার খরচ করতে হবে না। প্রথমে চলেন দেখি কিভাবে মিউজিক সাইট সাউন্ডক্লাউডে রেজিষ্ট্রেশন করবেন।
সাউন্ডক্লাউডের হোম পেজে আসার পরে আপনি দেখতে পারবেন সাইন ইন, ক্রিয়েট একাউন্ট এবং ক্রিয়েটর একাউন্ট। সাইন আপ ফ্রি এবং সার্চ বক্স এবঙ আপলেঅড ইউর ওন। সাইন ইন অপশনে আপনি দেখতে পারবেন-
আপনি ইচ্ছা করলে কন্টিনিউ উইথ ফেসবুক এবং কন্টিনিউ উইথ জি মেইল এবং ইমেইল এড্রস এর মাধ্যমে লগ ইন করতে পারবনে। ইমেইলে আগে রেজিষ্ট্রেশন করা থাকলে এখানে থেকে কন্টিনিউ করতে পারবেন। আর ফেসবুক এবং জি মেইলের মাধ্যমে লগইন করতে পারবেন ১০০% সিকিউরড। এখানে আপনার ফেসবুক বা জিমেইল হ্যাক হবার সম্ভাবনা নাই। কারন এই ফ্যাসিলিটিজ এর নাম এপিআই। যারা ওয়েবসাইট অনার তারা এই ফ্যাসিলিটিজ ব্যবহার করতে পারে। আর সেজন্য আপনাকে অবশ্যই পোগ্রামার বা এক্সপার্ট হতে হবে। ক্রিয়েট একাউন্ট এ ক্লিক করলে ও আপনি একই ফর্ম পাবেন।
আর ক্রিয়েটর একাউন্টে ক্লিক করলে আপনি ডাইরেক্ট আপলেঅড ফ্যাসিলিটিজ পাবেন। এছাড়া আপনি যদি কোন আর্টিষ্ট এর জণ্য প্রোফাইল তৈরী করেন তাহলে ক্রিয়েটর একাউন্টে ক্লিক করতে পারেন। আর যদি ক্লায়েন্ট আপনাকে আগে থেকেই ক্রিয়েটর একাউন্ট ডিটেইলস দিয়ে দেয় তাহলে সেটা আপনার জন্য সহজ হবে। যারা মিউজিশিয়ান এবং যারা মিউজিক কে বালেঅবাসে তাদের সবারই সাউন্ড ক্লাউড একাউন্ট আছে। ক্লাউড প্লাটফর্মে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মিউজিক ওয়েবসাইট।
চুজ ফাইল টু আপলোড এ ক্লিক করে ফাইল চিনেইয়া দিলে ফাইল আপলোড হয়ে যাবে।
আর প্রো ভার্সনে প্রাইজ লিষ্ট টা চেক করে দেখবেন প্রথমে।
এখানে প্রো প্যাকেজে পার মাসে ১২ ডলারের মাধ্যমে আপনি আনলিমিটেড গান আপলোড করতে পারবেন।
এখানে আপনি ক্রেডিট কার্ড এবং পেপালের মাধ্যমে ইয়ারলি ফি পে করতে পারবেন।
মিউজিক রিলেটেড আরো কিছু সাইট নিয়ে পরবর্তীতে আরো একটা আর্টিকেল তৈরী করবো।
লগইন হবার পরে উপরে রাইট সাইডে ক্লিক করলে এই লিষ্ট টা আসবে। প্রথমে পিকচার নাও আসতে পারে। প্রোফাইল সেকশনে পিকচার এড করার অপশন পাবেন।
আপডেট ইমেজ সেকশানে আপনি ইমেজ আপলোড করবেন। উপরে ফলোয়ার স অপশনে আপনার প্রোফাইলে কতোজন ফলেঅ করতাছে সেটা শো করবে। আর আমি কতোজন কে ফলেঅ করতাছি সেটা ফলোয়িং অপশনে শো করবে। ট্রাক বলতে আমি কয়টা ট্রাক আপলোড করেছি তা বোঝাবে।
এখানে চারটি ট্রাক দেখাচ্ছে। একদম ডেট এবং তারিখ সহ েকবে কোথায় কিভাবে আপলোড করেছি তাও দেখাচ্ছে। প্লে বাটনে প্রেস করলে আপনার গান চালু হবে।
হোম পেজে আপনি যাদেরকে ফলো করতাছেন তাদের লেটেষ্ট আপযেট দেখাবে এবং সেই সাথে আরো যাদেরকে লাইক করেছেন সেই রিলেটেড বা সাউন্ডক্লাউড যদি মার্কেটিং করে থাকে কারো গান তাহলে সেটাও দেখা যাবে।
সাউ্ডক্লাউডে খুব ইম্পোর্টেন্ট একটা ভ্যাপার হইতাছে ডাউনলোড। অনেকেই আছেন সা. কা এর গান ডাউনলোড করতে পারেণ তারপরে রিপোষ্ট করে অনেকেই। আরো দেয় লাইক এবং কমেন্ট। সো আপনি যদি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে রিপোষ্ট কি - বা ডাউনলোড কি বা রাইক কি বা কমেন্টস কি?
এছাড়া আরো অনেক অনেক কিছু আছে যেটা আপনি নিজে ভিজিট করে করে জানতে পারবেন।
আর যদি আপনি কোথাও বুঝতে না পারেন তাহলে নীচে কমেন্ট করেন আম িরিপ্লাই দিয়ে আপনাকে কোশ্চেনের উত্তর দেবার চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশে ডলার বাই সেল নিয়ে অনেক সময় অনেক সমস্যায় পড়তে হয় ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং ওয়ার্কারদের। ব্যাংকে ও অনেক সময় অনভিপ্রেত প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হতে হয়। হিসাবে ব্যাংকে ইন্টারন্যাশনাল সুইফট ট্রানজেকশন বা যে কোন ট্রানজেকশন হইলে নিয়ম হইতাছে আপনি আপনার ব্যাংকের সফটওয়্যার থেকে ডাটা কালেকশন করে দেখে নিবেন বা দ্বায়িত্বপ্রাপাত ব্যাংক অফিসার ব্যাংকের যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দেখে নিবে যে কোথা থেকে কোন প্রতিষ্টান থেকে একজন ফ্রি ল্যান্সার ডলার টা রিসিভ করেছে বা কি মাধ্যামে ফ্রিল্যান্সারদের উপার্জন তাদের একাউন্টে এড হইতাছে। যদি ব্যাংকের অফিসারদের কোন দ্বিমত থাকে বা ক্লিয়ার আইডিয়া না থাকে তাহলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বা বাংলাদেশ ব্যাংকের দ্বায়িত্ব সমস্ত ব্যাংক অফিসারদের কে রেমিটেন্স বা সুইফট বা ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং রিলেটেড পেমেন্ট গেটওয়ে সম্পর্কে ট্রেনিং দেয়া যাতে করে ব্যাংক অফিসার গন বুঝতে পারেন কোথা থেকে কি হইতাছে? জানার আগ্রহ থাকে সবারই কিন্তু ইন্টারনেটে অনেক ফ্রি ল্যান্সারদেরকে অনেক ধরনের প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হতে হয়ে- তখন সে অন্য মাধ্যম গ্রহন করে যেটা হইতাছে আমাদের ফ্রি ল্যান্সারদে িনিজস্ব পেমেন্ট সেন্ড এবং রিসিভ করা। কিন্তু এই ক্ষেত্রে অনেক ধরনের চিটার বাটপারদের সম্মুক্ষীন হয়ে অনেকেই পেমেন্ট লস করে। আমরা পরিচিত ফ্রি ল্যান্সার রা আমাদের কাজের সুবিধার্থে একজন আরেকজন কে ডলার সেন্ড এবং রিসিভ করি। বাংলাদেশে প্রত্যেক ইউজারের নিজস্ব কোন আই পি না থাকার কারনে আই পি বেসড কোন সফটওয়্যার এখানে কাজ করে না ফলে আপনি কখনোই জানতে পারবেন না আমরা কিভাবে কোথায় কখন কার সাথে ডলার লেনাদেনা করতাছি। ডাইনামিক আই পি সিষ্টেম আই এস পি থেকে দেবার কারনে একজন ইউজার কখন কোন আই পি ব্যবহার করতাছি বা কখন কোন খানে কি করতাছে সেটা স্পেফিকালি আইডেন্টিফাই করাটা কঠিন হয়ে যায়। যাই হোক- পারস্পরিক ডলার লেনাদেনা করার জন্য আমাদেরকে মাষ্ট বি চেনা পরিচিত হতে হয়। এখানে আবার ডলার কেনা বেচার একটা আইডিয়া ও আছে। আপনার যদি খুব ভালো আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি নিজেই পেমেন্ট গেটওয়ে মেক করে আপনি সারা বাংলাদেশে অটোমেটিক ডলার কেনা বেচা বা লেনা দেনা করতে পারবেন। আমাদের দেশের একটা নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে দরকার ছিলো অনেকদিনের। আজো সেটা তৈরী হয় নাই। ২০১১ বা ২০১৩ পর্যন্ত আমরা ল্যাপটপ নিয়ে ঘোরাঘুরি করে বাংলালায়ন, কিউবি বা ওলো বা গ্রামীন, রবি, এয়ারটেল এবং বাংলালিংক মডেম ব্যবহার করে বা অফিস আদালতের ওয়াই ফাই ব্যবহার করে বা বিশার বিশাল শপিং মল গুলোতে ফাকা প্লেসে বসে পারস্পরিক ডলার লেনা দেনা করতাম। সামনা সামনি বসে।
সেই ভাবে ডলার লেনা দেনা করার কারনে একটা সফটওয়্যার বা ওয়েব বেসড সফটওয়্যার এর প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতেছিলাম। পেমেন্টবিডি বা পেপালবিডি আমাদের সে অভাবটাকে ঘুচিয়ে দিয়েছে। কখনো ইন্টারনেটে লেনাদেনা করে পেমেন্টবিডি থেকে কোনে ধরা খাই নিই। এ ব্যাপারে নীচে ডিটেইলস আলোচনা করেছি একটা ভিডিওতে। বাংলাদেশে একটা মাত্র কোম্পানী যার নাম ছিলো মেকটাকা -ঢাকা- সেখানে কিছু টাকা ধরা খেয়েছিলাম অনেক আগে - মে বি ২০০৪/২০০৫ সালে। তাও সেটা আহামরি তেমন কোন এমাউন্ট ছিলো না। হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে গেছিলো। আর ইন্টারনেটে ইনভেষ্ট ছাড়া কাজ করতে যেয়ে একবার xclix নামের একটা পিটিসি ওয়েবসাইটে ৩২০ ডলার ধরা খেয়েছিলাম। আরেকবার এডসেন্স এর ২২০ ডলারের একটা পেমেন্ট আটকে গেছিলো। ইন্টারনেটে ঠিক কতো ডলার উপার্জন করেছি তার সঠিক কোন হিসাব কখনোই দিতে পারবো না। একসময় ইন্টারনেটে র ডলার আমরা সারা বাংলাদেশে কন্টিনেন্টাল কুরিয়ারে ও লেনাদেনা করেছি। তারপরে এসছে এস এ পরিবহন। একজন আরেকজনের কাছে ডলার সেল করে দিতাম। তখন এইভাবে লেনাদেনা করতাম। অনলি ওডেস্ক এবং আরো কিছূ ওয়েবসাইটের ডলার আমরা সুইফট ট্রানজেকশনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে আনতাম। সম্প্রতি ভারতে এড হইলো ঈর্ষনীয় পেপাল ফ্রিল্যান্সার টাইপ একাউন্ট। আমরা ভেবেছিলাম আমরা পাবো এই ফ্যাসিলিটিজ। একসময় তো বাংলাদেশ ভারতের পূর্ব বাংলা ছিলো। ভারতীয় রা ইচ্ছা করলে আমাদের কে অনলি ফ্রি ল্যান্সারদের জন্য এই ফ্যাসিলিটিজ টা দিতে পারে- ফ্রি ল্যান্সার প্রোফাইল এবং ভিডিও ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে এ ফ্যাসিলিটিজ টা আমরা ব্যবহার করতে পারলে বাংলাদেশ ব্যাংককে আরো রেমিটেন্স দিতে পারতাম।
২০১১ সালে র পর থেকে অনেক সহজ হয়ে যায় সবকিছু। পেপাল বাংলাদেশে আনার আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশে পেপাল একাউন্ট ওপেন করতে পারি। আগে পেপাল টু পেপাল ডলার বাংলাদেশে লেনাদেনা করতে গেলে একাউন্ট ক্লোজ হয়ে যাইতো। কিন্তু ২০১১ সালের পর থেকে আমরা পেপাল থেকে পেপাল লেনাদেনা করতে সক্ষম হই এবং আরো সারা বিশ্বে ধীরৈ ধীরে বাংলাদেশেীদের জন্য অনেক ধরনের সুবিধা ওপেন হয়। যারা বিদেশী বাংলাদেশী - অন্যান্য দেশের নাগরিক তদের জণ্য পেপাল ব্যবহার করা এখন ডাল ভাত।বর্ত মানে সারা বিশ্বে সকল দেশের পেপাল ডোমেইনে মার্চেন্ডাইজ এবং পেপাল বিজনেস সেকশানে এবং আরো কিছূ স্পেশাল সেকশনে বাংরাদেশী হিসাবে একাউন্ট ভেরিফাই করে অনেকেই কাজ করতাছে। বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার, ক্রেডিট কার্ড নাম্বার, এন আই ডি কার্ড নাম্বার, পাসপোর্ট নাম্বার, ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার এবং আরো কিছু ডকুমেন্টস দিয়ে অনেকে অনেকভাবে ব্যবহার করতাছে। পেপালের মাষ্টারকার্ড দিয়ে বাংলাদেশের যে কোন এটিএম থেকে ডলার উইথড্র দেয়া যায় কিন্তু পেপালের ডলার ডাইরেক্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকা ভুক্ত কোন প্রাইভেট ব্যাংকে রেমিটেন্স হিসাবে ঢুকানো এখন আজ পর্যন্ত সম্ভব হইতাছে না। পেপাল থেকে ইউএসএ এবং ইউরোপিয়ান ব্যাংক একাউন্টে এড করে সেখান থেকে বাংলাদেশে প্রাইভেট ব্যাংকে এড করা যায় । যাই হোক সীমাহীন পদ্বতি আছে কিন্তু সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কমুনিকেশন না থাকার কারনে ২০১১ সালের দিকে আমরা পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি কোম্পানীর খোজ পাই। সেই থেকে তারা একটা বিশ্বস্ত নাম। এখনো পেপাল সহ যে কোন ডলার লেনাদেনা করার জন্য পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি একটা বিশ্বস্ত নাম। তাদের ফিজিক্যাল অফিস আছে বাংলামোটর ঢাকাতে।আপনি ইচ্চা করলে স্বশরীরে যাইয়াও লেনা দেনা করতে পারবেন। এখণ আসেন দেখি কিভাবে একাউন্ট ওপেন করবেন এবং লেনাদেনা করবেন।
পেমেন্ট বিডি তে সাধারনত তিন ধরনের একাউন্ট আছে। পারসোনাল, প্রিমিয়ার এবং বিজনেস। আমি সবসময় বিজনেস একাউন্ট ব্যভহার করে আসতাছি। এত লেনাদেনা একটু দ্রুত করা যায়। তিন ধরনের একাউন্ট তিন ধরনের ফ্যাসিলিটিজ। তারপরে ও ওয়েবসাইটের উপরে তাদের মোবাইল নাম্বার দেয়া আছে। সেখানে কল করে আপনি তাদের একাউন্ট ফ্যাসিলিটিজ এর ব্যাপারে ডিটেইলস জেনে নিতে পারেন। আমাকে যদি বলতে বলেন তাহলে আমি বিজনেস একাউন্ট রিকমেন্ড করবো যদি আপনি নিয়মিত এবং রেগুলার ডলার লেনাদেনা করেন।
উপরের ছবি তে আপনি দেখতে পারবেন একটা ক্যালকুলেটর। আপনি একাউন্ট ওপেন করার পরে সেই একাউন্ট টাইপ সিলেক্ট করে তারপরে ডলার বাই করবেন কিনা বা সেল করবেন কিনা সেটা সিলেক্ট করলে আপনি ডিটেইলস দেখতে পারবনে। যেমন এখানে আমি দেখিয়েছি যে- ১০০ডলার সেল করবো বিজনেস একাউন্ট চয়েজ করে এবং তার জন্য আমি কতো টাকা পাবো রিটার্ন সেটার স্ক্রিনশট। সেল ডলার টু পেমেন্টবিডি, বিজনেস, পেপাল, ১০০ ডলার = ৭৭৯০ বিডিটি পাবো যদি পেপাল এ ১০০ ডলার সেল করি।
আপনি পেমেন্টবিডির ওয়েবসাইট টোটাল ভিজিট করলে দেখবেন তারা আরো অনেক তালিকা দিছে যেখানে আপনি সারা বিশ্বে যে কোন খানে পেমেন্ট দিয়ে ইন্টারনেট থেকে কিছু কেনা কাটা করতে পারবেন। বই কিনতে চাইলে পারবেন বা কোথাও পেমেন্ট দিতে চাইলে তাও পারবেন।
পেমেন্টবিডি তে আপনি কোন ধরনের একাউন্ট ওপেন করবেন তা সিলেক্ট করার পরে আপনি একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করবেন সাইন আপ করার মাধ্যমে।
মাই সাপোর্ট রিকুয়েষ্ট অপশন থেকে সাপোর্ট রিকুয়েস্ট সবকিছু ফিলাপ করবেন। তারপরে আপনার একাউন্ট একটিভ হবার জন্য ওয়েট করবেন।
একাউন্ট একটিভ হবার পরে আপনি ডলার বাই এবং সেল করতে পারবেন। ডলার বাই সেল করার জন্য আপনাকে এড ফান্ড/ডিপোজিট অপশন চয়েজ করতে হবে।
আপনি যদি ডলার কিনতে চান তাহলে আপনাকে লেফট সাইডে টাকার এড অপশনে যাইতে হবে। কোন মাধ্যমে এড করবেন সেটা সিলেক্ট করলে আপনি পরবর্তী ডিটেইলস পাবেন। উপরে পিকচার এ ব্যাংক সেকশন চয়েজ করা আছে। আপনি যদি ব্যাংক সেকশন সিলেক্ট করেন তাহলে নীচে অন্যান্য ব্যাংক ডিটেইলস পাবেন। হিসাব নম্বর এড করে আপনি নীচে ফাকা বক্সে ম্যাসেজ দিবেন যে কোন মাধ্যমে আপনি কতো টাকা এড করেছেন এবং কতো ডলার নিতে চাচ্ছেন। হিসাবে কোন সমস্যা হলে আপনি তাদেরকে কল দিয়ে সল্যুশন করে নিতে পারবেন।
তারপরে সাপোর্ট সেকশন থেকে সাপোর্টে টিকেট মেক করবেন।
আর যদি ডলার সেল করতে চান তাহলে রাইট সাইড থেকে কি ধরনের ডলার সেল করবেন সেটা চয়েজ করবেন তারপরে ডলার একাউন্ট ডিটেইলস কালেকশন করে সেটাতে ডলার সেন্ড করে টোটাল ডিটেইলস নীচে এড করবেন এবং সাপোর্ট টিকেটও তৈরী করে জানাবেন।
আমি সবসময় ডলার সেল করি তাই ডলার সেলের ডিটেইলস টা জানাচ্ছি।
যখন আপনি কোন ডলার এড করবেন তখন সেটা পেন্ডিং সেকশনে দেখাবে। যখন আপনার ডলার টা হ্যাশল ফ্রি ওয়ে তে এলাও করবে পেমেন্ট বিডি এডমিন তখন আপনি সেটা এভেইলেবল ব্যালান্স সেকশনে দেখতে পারবেন। এভেইলেবল সেকশন থেকে আপনি ডলারটা উইথড্র করে আপনার পারসোনাল ব্যাংক একাএন্ট নিয়ে যেতে পারবেন।
লেফট সাইড থেকে উইথড্র অপশনে আসবেন। তারপরে এই রাইট সাইডে আপনি কোন মাধ্যমে ডলার এর পেমেন্ট টা রিসিভ করবেন সেটা সিলেক্ট করবেন। তারপরে ফাকা বক্স এ মেসেজ দিবেন। সাবমিট বাটনে প্রেশ করবেন। এর পরে এই ব্যালান্সটা আপনার লকড এমাউন্টে শো করবে। যেমন এই মূহুর্তে এখানে লকড এমাউন্টে দেখাচ্ছে ১৩২৪৩ টাকা যেটা কিছু দিনের মধ্যে আমার একাউন্টে এড হয়ে যাবে।
এছাড়া আরো কিছূ খুটিনাটি বিষয় আছে যা আপনি একাউন্ট ওপেন করার সাথে সাখে বুঝে যাবেন।
সাবমিট ডকুমেন্ট সেকশন থেকে আপনার কাছে যে ডকুমেন্ট টা আছে সেটা আপনাকে স্ক্যান করে আপলোড দিতে হবে। তাহলে আপনার একাউন্ট এপ্রুভাল হবে।
মাই এড্রেস সেকশানে আপনি আপনার টোটাল এড্রেস দেখতে পারবনে যেটা আপনি রেজিষ্ট্রেশন করার সময় দিয়েছেন।
ব্যাংক একাউন্ট সেকশনে আপনি আপনার এড করা ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেখতে পারবেন।
রিক্যুয়েষ্ট টু পে অনলাইন সেকশনে আপনার একাউন্টে এমাউন্ট থাকলে আপনি যে কোন উপায়ে ডলার এখান থেকে আপনার ডলার ইমেইল এড্রেসে বা একাউন্ট নাম্বারে নিতে পারবেন।
ট্রানজেকশন অপশণ থেকে আপনার যাবতীয় লেনাদেনা আপনি দেখতে পারবেন। আমার একাউন্টের নিরাপত্তার স্বার্থে আমি আমার ট্রানজেকশন নাম্বার এবং এমাউন্ট টা হিডেন করে রাখলাম।
তোএই ছিলো সব মিলিয়ে ডিটেইলস যাতে করে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন যে কিভাবে ডলার লেনাদেনা করতে হয়। তারপরেও আপনার যদি কোন সাহায্যের দরকার হয় নির্দ্বিধায় জানাবেন সাধ্যমতো চেষ্টা করবো।
নীচের ইউটিউব ভিডিওতে আপনি আরো ডিটেইলস পাবেন।
যোগাযোগের জণ্য আপনি ওয়েবসাইটের উপরে ডান দিকে খেয়াল করবেন স্কাইপে বা মোবাইল বা ইমেইল এড্রেস এর জন্য।
ফিড বার্নার আগে স্বতন্ত্র ওয়েবসাইট ছিলো। কিন্তু বছর কয়েক আগে গুগল সেই ওয়েবসাইট কে কিনে নিয়ে যায় এবং তখন থেকে এটার নাম হয় গুগল ফিড বার্নার।
এইটা গুগল ফিড বার্নারের ইউজার প্রোফাইল হোম পেজ। এই পেজ কে মাই ফিড ও বলা চলে। এখানে আপনার যদি অনেকগুলো ফিড বার্ন করা থাকে তাহলে সবগুলো একসাথে দেখাবে। এবং প্রত্যেকটা ফিডে সারা বিশ্ব থেকে কতোগুলো লোক সাবস্ক্রাইব এরছে তাও দেখাবে। যেমন চিত্রে দেখা যাইতাছে- ৮,১,০,০,০। প্রথম ফিড টাতে ৮ জন সাবস্ক্রাইভার দেখাচ্ছে।
সাধারনত ব্লগ কিংবা ওয়েবসােইটের ফিড তৈরী করা যায়। এই বিশ্বে অনেক লোক আছে যারা ফিড পড়তে ভালোবাসে। বলতে পারেন এক ধরনের রিডার্স কম্যুনিটি। সেখানে আপনি যদি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ফিড তৈরী করেন গুগল ফিড বার্নার বা যে কোন ফিড বার্নার ওয়েবসাইটের মাধৃমে এবং আপনার ব্লগ বা ওযেবসাইটের আর্টিকেল গুলেঅ যদি ঠিকভাবে এসইও অপটিমাউজ করা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার ইউজার বা রিডার বৃদ্ধি পাবে। সাধারনত উন্নত বিশ্বে অনেক রিডার্স কম্যুনিটি আছে যারা ফিড রিড করতে ভালোবাসে। আপনি ফিড মেক করার পরে যখন আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইট এ নতুন পোষ্ট এড করবেন সেটা ফিড এ দেখাবে। ফিড সাধারনত দুই ধরনের হয়-
১) আর এস এস
২) এটম
নীচে যে ইউটিউব ভিডিও লিংক আছে সেখানে প্লে করলে আপনি দেখতে পারবেন কিভাবে ব্লগস্পটকে আরএসএস করা হয় । আর এখানে নীচের চিত্রে দেখেন কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটকে ফিড করা হয়।
ওয়ার্ডপ্রেসের ব্যাপোরে ডিটেইলস দেয়া আছে এখানে ষ্টেপ বাই ষ্টেপ। প্রথমে আছে ব্লগস্পট তারপরে টাইপপেড এবং তারপরে ওয়ার্ডপ্রেস। ওয়ার্ডপ্রেসরে জন্য রিলেটেড অনেক প্লাগইন আছে। আমরা অলরেডী একটা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটের জন্য ফিড বার্ন করে ফেলেছি। ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ফিড টা এখানে দেখুন।
এখন আমরা ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগেইন ডাইরেক্টরিতে যাই প্রথমে। তারপরে প্লাগ ইন বের করি।
উপরোল্লেখিত ষ্টেপ গুলো ফলো করলে আপনি ওয়ার্ডপ্রেসে ফিড বার্নার এক্টিভেট করতে পারবেন যাতে করে আপনি কোন নতুন আপডেট পোষ্ট করলে সেটা ইউজার এর ইমেইল ইনবক্সে চলে যাবে। তাতে করে আমার ওযেবসােইট বা ব্লগ বা আমার ই কমার্স ওযেবসাইটে পাবিলিশ কৃত নতুন প্রোডাক্ট সরাসরি ইমেইরে চলে যাবে এবং এত করে ইউজার কে ওযেবসাইটে আর প্রবেশ না করে ও সে আপনার ডিটেইলস আপডেট জানতে পারবে আর বেশীর ভাগ ভালো ইউজার রা সেটাই পছন্দ করে। যদি ও এখনকার দিনে ভিজিটর ও কিনতে পাওয়া যায়।
আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে বা আরো ডিটেইলস জানতে চান তাহলে আপনি কমেন্টে জানান বা আপনি আমার সাথে সরাসরি ও কন্টাক্ট করতে পারেন। আপনার যদি এমন কোন বিষয় জানার থাকে তাহলে কমেন্টে জানাবেন- আমার জানা থাকরে আমি সেটার ব্যাপারে আপনাকে ডিটেইলস জানাবো বা চেষ্টা করবো। আরএসএস খুব ইম্পোর্টেন্ট একটা এসইও - ওযেবসাইট ব্লগ বা ই কমার্স ওযৈবসাইটে টার্গেটেড বিজিটর বাড়ানোর জন্য কারন যে কেউ আপনার ওয়েবসাইটে সাবস্ক্রাইব করবে না। আপনি চাইলে এই ব্লগের ও সাবস্ক্রাইব সেকশনে আপনার ইমেইল কে লিষ্ট করে রাখতে পারেন। ফলে ভবিষ্যতে এই ব্লগের সকল আপডেট আপনার কাছে ইমেইল চলে যাবে। বকেস্ ইমেইল দিবেন- আপনার কাছে একটা কনফার্মেশন ইমেইল যাবে- এবং আপনি লিষ্টেড হয়ে যাবেন ওয়েবসাইটের সাথে।
আবারো নেক্সট সেশনে কথা হবে নতুন কোন টিউটোরিয়াল নিয়ে।
ইউটিউবে নতুন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব এবং ভিডিওতে লাইক কমেন্ট দিয়ে সাথে থাকুন।